কৃষি মন্ত্রণালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ পদ ১২৫ টি: কৃষি মন্ত্রণালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ প্রতিনিয়ত আমরা সবার আগে প্রকাশ করছি। বাংলাদেশ কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি তাদের অফিশিয়াল সাইটে প্রকাশ করে থাকে। নিচে কৃষি মন্ত্রণালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এর নতুন বিজ্ঞাপন দেওয়া হলো। এটি বাংলাদেশ সরকারের একটি কৃষিবিষয়ক মন্ত্রণালয় যা বাংলাদেশের সচিবালয়ের ৪ নম্বর ভবনের ৫ম ও ৬ষ্ঠ তলায় অবস্থিত আছে। এই মন্ত্রণালয়টি ৭টি সিস্টেমের সমন্বয়ে গঠিত যা নীতি নির্ধারন, পরিকল্পনা প্রণয়ন, তদারকী ও প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্বসমূহ সম্পাদন করে থাকে। আরও নতুন নতুন সরকারি চাকরির খবর দেখুন www. jobscity24.com থেকে।
বাংলাদেশে কৃষি বিষয়ক সেবা প্রদান কারী সর্ববৃহৎ সরকারি প্রতিষ্ঠান এটি। এই অধিদপ্তরের দায়িত্ব হলো, সমস্ত শ্রেণির চাষিদেরকে তাদের চাহিদা ভিত্তিক ফলপ্রসূ ও কার্যকর সম্প্রসারণ সেবা প্রদান করা যাতে তারা তাদের সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার করে কৃষি ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মূল কাজ কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি করা এবং মানব সম্পদ উন্নয়ন ও কৃষি বিষয়ক প্রযুক্তি হস্তান্তর কার্যক্রম পরিচালনা করা।
সরকারের কৃষি সম্পর্কিত বিভিন্ন নীতি ও পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য বিভিন্ন সেক্টর রয়েছে। একজন মন্ত্রীর নেতৃত্বে একজন সচিব, দুই জন অতিরিক্ত সচিব, সাত জন যুগ্ম-সচিব, একজন যুগ্ম-প্রধান এবং কয়েকজন উপ-সচিব, উপ-প্রধান, সিনিয়র সহকারী সচিব, সিনিয়র সহকারী প্রধান, সহকারী সচিব, সহকারী প্রধান, কৃষি অর্থনীতিবিদ, গবেষণা কর্মকর্তা কর্মরত আছেন এই মন্ত্রানালয়ের সাথে।
কৃষি মন্ত্রণালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
সময়সীমাঃ ১৮ জানুয়ারি ২০২৩
পদ সংখ্যাঃ ১২৫ টি
অনলাইনে আবেদন করুন নিচে
কৃষি মন্ত্রণালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩


কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) (নতুন চাকরির খবর ২০২৩)
কৃষিমন্ত্রী বলেছেন: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কৃষিখাতে ৫ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্রদান করেছে এর সুদ ৪% হলেও কৃষিখাতে ৯০০০ কোটি টাকার ভর্তুকিসহ এবং অন্যান্য প্রণোদনা বিবেচনায় নিলে অত্যন্ত ভাল একটি পদক্ষেপ।
এর সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করে কৃষির সকল সেক্টরে যেমন: মৎস্য ও প্রাণি খাতসহ ইত্যাদি সহায়তা প্রদান করা হবে। কৃষি মন্ত্রণালয় এসব প্রণোদনার বাইরে কৃষি পুনর্বাসনে ১২০ কোটি টাকা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের ক্ষতিপূরণ এবং সমবায়ভিত্তিক চাষাবাদের জন্য ৫০ কোটি টাকা রাদ্দ প্রদান করা হয়েছে।
বাংলাদেশ কৃষি মন্ত্রণালয় (MOA)
ক্ষুদ্রসেচ কার্যক্রমে এক বৈপ্লবিক ভূমিকা পালনের লক্ষ্যে ১৯৬১ সালে বাংলাদেশ কিৃষি সম্প্রসারণ প্রতিষ্ঠিত হয়। বিংশ শতাব্দীর আশির দশকের মধ্যম পর্যায় থেকে সরকার কৃষি উপকরণ পরিচালনা, সংগ্রহ ও সরবরাহ কার্যক্রম দ্রুততার সঙ্গে সংকুচিত করা শুরু হয়। ১ম এ কীটনাশক, সার এবং বিএডিসি’র ক্ষুদ্রসেচের সকল কার্যক্রম প্রত্যাহার করা হয়। শুধুমাত্র বিএডিসিতে আশিংকভাবে বিশেষ ধরনের কতিপয় বীজ উৎপাদন ও সরবরাহ কার্যক্রম বহাল রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ কৃষি পরিসংখ্যান
- মোট পরিবার/খানা : ২,৮৬,৯৫,৭৬৩ কৃষি শুমারি ২০০৮
- মোট কৃষি পরিবার/খানা : ১,৫১,৮৩,১৮৩
- কৃষি বর্হিভূত পরিবার/খানা : ১,৩৫,১২,৫৮০
- মোট আবাদযোগ্য জমি : ৮৫.৭৭ লক্ষ হেক্টর
- কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০১৭, বিবিএস
- মোট সেচকৃত জমি : ৭৪.৪৮ লক্ষ হেক্টর
- আবাদযোগ্য পতিত : ২.২৩ লক্ষ হেক্টর
- ফসলের নিবিড়তা : ১৯৪%
- এক ফসলি জমি : ২২.৫৩ লক্ষ হেক্টর
- দুই ফসলি জমি : ৩৯.১৪ লক্ষ হেক্টর
- তিন ফসলি জমি : ১৭.৬৩ লক্ষ হেক্টর
- চার ফসলি জমি : ০.১৭ লক্ষ হেক্টর
- নিট ফসলি জমি : ৭৯.৪৭ লক্ষ হেক্টর
- মোট ফসলি জমি : ১৫৪.৩৮ লক্ষ হেক্টর
- জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান : ১৪.১০(স্থির মূল্যে) ২০১৭-১৮ (p)শ্রমশক্তি জরিপ ২০১৬-১৭,বিবিএস
- জিডিপিতে শস্য খাতের অবদান : ৭.৩৭ (স্থির মূল্যে) ২০১৭-১৮ (p)
- কৃষিতে নিয়োজিত জনশক্তি : ৪০.৬